দুর্গাপুর উৎসব চলেছে নিজের গতিতে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির ক্ষেত্রে শিল্পীদের স্মারক সম্মান প্রদান হল আজ। উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রদীপ মজুমদার পশ্চিমবঙ্গ গ্রাম পঞ্চায়েত উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ছিলেন উৎসব কমিটির সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী এম এল এ পাণ্ডবেশ্বর। এসবিএসটি চেয়ারম্যান সুভাষ মন্ডল সহ উৎসব কমিটির কোষাধ্যক্ষ রামকৃষ্ণ মুখার্জি ছাড়াও অনেককেই ছিলেন কচিকাঁচা খুঁদে বাচ্চারা মেলাজুড়ে যে আলপনা আর কাজটি করেছিল বাণী প্রচার সমিতির পক্ষ থেকে মণি দাশগুপ্তের নেতৃত্ব। সেইসব শিল্পীদের সম্মানিত করা হলো স্মারক দিয়ে আজ উৎসব কমিটির মূল মঞ্চে দুর্গাপুর উৎসব যে কানায় কানায় ভরে উঠেছে মানুষের মন ও মননে চিন্তায় চেতনে এক অপূর্ব আনন্দের সৃষ্টি করেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না প্রতিদিনই স্থানীয় শিল্পীরা তো আছেনই আর আছেন প্রথিতযশা শিল্পীরা।
দুর্গাপুর মেলা সম্পর্কে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন আগামী বছর একই দিনে একই জায়গায় আবার মেলা শুরু হবে অর্থাৎ দুর্গাপুর উৎসব হবে একদম নিয়ম মেনে এবং আরো ভালো করার প্রতিশ্রুতি দিলেন অন্যদিকে মন্ত্রী মশাই বলেন দুর্গাপুর যে ইতিহাস তৈরি করেছে বাংলা তথা সারা ভারতের কাছে দৃষ্টান্ত লক্ষ লক্ষ প্রদীপের আলোয় আলোকিত হয়ে উঠেছিল দুর্গাপুর আপামর দুর্গাপুর বাসি উৎসবে উদ্বেল হয়ে পড়েছিল। আর রাজ শেখর মুখার্জির সঞ্চালনা এক বিশেষ পর্যায় নিয়ে যায় বরাবরই একথা বলেন প্রদীপ মজুমদারও নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী উভয়েই।কবিতাপ্রেমী শিশুক নুরুল হকের নেতৃত্বে দুপুর দুটো থেকে ছিল কবিদের কবিতা পাঠ। স্থানীয় কবিরা কবিতা পাঠ করেন।